Join Telegram Join Facebook বাংলা রচনা
সাহিত্যের ইতিহাস সাজেশান Question-Paper
WBCS স্কুল নোটস ইতিহাস

ইতিহাস মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | পর্ব-৪ | দশম শ্রেণি | History Model Activity 2021 Class 10 | Part 4 | PDF Download

ইতিহাস মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২১ | পর্ব-৪ |  দশম শ্রেণি | History Model Activity 2021 Class 10 | Part 4 | PDF Download





নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর লেখো :                                                        ১*৪=৪

১. ক স্তম্ভের সাথে খ স্তম্ভ মেলাও

১.১ ক্যালকাটা স্কুল বুক সোসাইটি 

ক) ১৮১৭

১.২ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়

খ) ১৮৫৭

১.৩ এশিয়াটিক সোসাইটি

গ) ১৭৮৪

১.৪ বসু বিজ্ঞান মন্দির

ঘ) ১৯১৭

 

 

২. সঠিক তথ্য দিয়ে নিচের ছকটি পূরণ করো :

১*৮=৮

প্রতিষ্ঠান

প্রতিষ্ঠাতা

উদ্দেশ্য

বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট

তারকনাথ পালিত

বিজ্ঞান শিক্ষা ও প্রযুক্তিব্যবস্থাকে উন্নতমানের ও সময়োপযোগী করতে তুলতে।

বসু বিজ্ঞান মন্দির

জগদীশচন্দ্র বসু

বিজ্ঞানের অগ্রগতি, প্রসার; বিজ্ঞানের সুফল সকলের মধ্যে ছড়িয়ে এই প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য ছিল।

IACS

ডা. মহেন্দ্রলাল সরকার

বৈজ্ঞানিক গবেষণার মান উন্নত করার পাশাপাশি পাশ্চাত্য দেশের জ্ঞান-বিজ্ঞানের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা।

জাতীয় শিক্ষা পরিষদ

রাসবিহারী ঘোষ

জাতীয় আদর্শে শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলা এবং ঔপনিবেশিক শিক্ষাব্যস্থার ত্রুটি দূর করতে।



৩. দুটি বা তিনটি বাক্যে উত্তর দাও :                                       ২*২=৪

৩.১ উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী স্মরণীয় কেন?

[উ] বাংলা মুদ্রণের জগতে উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী একজন স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব। তিনি ‘ইউ রায় অ্যান্ড সন্স’ নামে একটি প্রকাশনা সংস্থা স্থাপন করেন। ‘হাফটোন’ ব্লক পদ্ধতির সূচনা করেন ভারতে তিনিই প্রথম। পাশাপাশি শিশু-কিশোরদের জন্য নানা বই লিখেছেনছেলেদের রামায়ন, ছেলেদের মহাভারত, টুনটুনির বই, গুপি গাইন বাঘা বাইন প্রভৃতি।

৩.২ কাকে বাংলা মুদ্রণ শিল্পের জনক বলা হয় এবং কেন?

[উ] [] বাংলা মুদ্রণ শিল্পের জনক বলা হয় চার্লস উইলকিনস-কে।

[] চার্লস উইলকিনস সর্বপ্রথম বাংলায় সচল হরফ নির্মাণ করেন। তাঁর প্রচেষ্টায় হ্যালহেডের ‘এ গ্রামার অব দি বেঙ্গলি ল্যাঙ্গুয়েজ’-এর বাংলা অংশ ছাপা সম্ভব হয়। এইসব কারণে তাকে বাংলা মুদ্রণ শিল্পের জনক নামে অভিহিত করা হয়।

 

৪. সাত বা আটটি বাক্যে উত্তর দাও :                                       ৪*১=৪

ছাপা বইয়ের সঙ্গে শিক্ষাবিস্তারের সম্পর্ক আলোচনা করো।

[উ] উনিশ শতকের শিক্ষাবিস্তারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল ছাপা বইয়ের-এর মাধ্যমে শিক্ষাবিস্তার। উনিশ শতক থেকে বাংলায় বই ছাপা শুরু হয়। আবার এই সময় বাংলার গ্রামে-গঞ্জে স্থাপিত হয় শত শত স্কুল। আর ছাপা বই এই সময় থেকে শিক্ষাবিস্তারের অন্যতম হাতিয়ার হয়ে ওঠে।

ছাপা বই ও শিক্ষাবিস্তার পরস্পর নির্ভরশীল :

ছাপা বই ও শিক্ষার বিস্তার পরস্পর পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল। শিক্ষার বিস্তারের জন্য ছাপা বই প্রয়োজন। ছাপা বই না থাকলে শিক্ষার বিস্তার ঘটে না। আবার শিক্ষার বিস্তার না ঘটলে বইয়েরও কদর থাকে না।

ছাপা বই আধুনিক শিক্ষাবিস্তারের বৈশিষ্ট্য :

আধুনিক শিক্ষাবিস্তারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল ছাপা বইয়ের মাধ্যমে শিক্ষাবিস্তার। আগে পুথির মাধ্যমে শিক্ষার বিস্তার ঘটত, কিন্তু তখন শিক্ষা অল্পসংখ্যক মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। ছাপা বইয়ের মাধ্যমে আধুনিক শিক্ষার ব্যাপক বিস্তার সম্ভব হয়েছে।

ছাপা বইয়ের মাধ্যমে শিক্ষাবিস্তারের সুবিধা :

ছাপা বইয়ের মাধ্যমে শিক্ষাবিস্তারের সুবিধা হলছাপা বই সহজে ও সস্তায় বাজার থেকে কেনা যায়। এর আগে পুথি সহজে পাওয়া যেত না। ছাপা বইয়ের লেখা স্পষ্ট। এর ফলে ছাত্রছাত্রীরা সঠিকভাবে লিখতে ও পড়তে পারে। এর আগে হাতের লেখা দেখে ও শুনে পড়াশোনা করতে হত। তাছাড়া একই ধরনের অনেক বই ছাপার সুবিধার জন্য সারা দেশে একই ধরনের শিক্ষার বিস্তার সম্ভব হয়। বিভিন্ন বিদ্যালয়ে একই ধরনের বইয়ের ব্যবহার সমগ্র দেশে শিক্ষার ক্ষেত্রে সমতা এনেছিল।

ছাপা বইয়ের মাধ্যমে শিক্ষার বিস্তারে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা :

শ্রীরামপুর মিশন প্রেস ১৮০০। ক্যালকাটা স্কুল বুক সোসাইটি ১৮১৭।

উক্ত প্রতিষ্ঠান দুটি বিভিন্ন ধরণের পুস্তক ছাপিয়ে শিক্ষাবিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছিল।




------------------------

দশম শ্রেণির সমস্ত

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্কের উত্তর

দেখুন

-------------------------




PDF লিঙ্ক নিচে






Go Home (info)




আমাদের টেলিগ্রাম ও ফেসবুক গ্রুপে যুক্ত হোন

👇👇👇👇



Join Facebook (open)






Download PDF


Next Post Previous Post
1 Comments
  • Unknown
    Unknown December 19, 2021 at 8:31 PM

    আমি ইতিহাসের দিত্বীয় অধ্যায় থেকে শূন্য স্থান পূরন দেখবো

Add Comment
comment url